ভারতীয় পাথর আমদানি হতে পারে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে : এস এম আজিজুল হাকিম (শিমুল) শেরপুর জেলার নাকুগাও স্থলবন্দর প্রায় দীর্ঘ ৩মাস যাবত বন্ধ রয়েছে এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নাকুগাও স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি কারক ব্যবসায়ীরা। গত ৩ মাস যাবত ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে পাথর আমদানি করতে পারছে না। ভারতের ব্যবসায়ীদের কাছে নাকুগাঁও আমদানি রপ্তানি কারক ব্যবসায়ীদের কয়েক কোটি টাকা আটকা পড়ে আছে। এর জন্য নাকুগাঁও আমদানি রপ্তানি কারক ব্যবসায়ীরা হিমশিম খাচ্ছে। এতে শুধু ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না সরকারও কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। নাকুগাও আমদানি রপ্তানি কারক ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল ৭১ টাইমস নিউজ কে জানান আমি ৪/৫ দিনের সফরে ভারতে গিয়েছিলাম। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে পাথর আমদানি করার জন্য। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ব্যবসায়ীরা জানান তারা মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কথা বলে আগামী অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে ভারত থেকে বাংলাদেশের নাকুগাও স্থলবন্দরে পাথর পাঠাতে পারে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। এই ব্যাপারে নাকুগাও স্থলবন্দর সহকারী কাস্টম কর্মকর্তা মোজাম্মেল হকের সাথে কথা বলে জানা যায় আসলে ভারতের মেঘালয়ের রাস্তার কোন সমস্যা হয় নাই। তারা ভারতীয় ব্যবসায়ীরা যেকোনো কারণ বশত্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে। পাথর আমদানি বন্ধ রাখছে আর তারা দোহাই দিচ্ছে রাস্তার সমস্যা। যদি ভুটান থেকে পাথরের গাড়ি আসতে পারে তাহলে তাদের দেশ থেকে কেন পাথরের গাড়ি আসবে না। আবার নতুন করে ব্যবসা চালু করার প্রসঙ্গে ভারতের মেঘালয়ের আমদানি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ধরেন সাংমার সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান ব্যবসা চালু করার জন্য আমি রাজ্য মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কথা বলে যত দ্রুত সম্ভব পাথর রপ্তানি করা হবে।