• সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সামিউন বাসির: গ্রামের মাটিতে জন্ম নেওয়া এক নিরব যোদ্ধার গল্প জামালপুর সদর উপজেলা বিএনপির বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত জামালপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: বিদ্যুৎ শর্ট সার্কিটে গরু, ছাগল, অটোগাড়ি ও ঘর পুড়ে ছাই, ক্ষতিগ্রস্ত ৫ পরিবার এপ্রিলে নয় ডিসেম্বরেই নির্বাচন চান ইনসানিয়াত বিপ্লব,বাংলাদেশের চেয়ারম্যান আল্লামা ইমাম হায়াত। নরিন্দ্রপুর পূর্বপাড়া যুব উন্নয়ন সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন জামালপুরে ঝুমকা হস্তশিল্প সমিতির মাধ্যমে ৫০টি গরুর কোরবানি, ১৭৫০ পরিবারের মাঝে মাংস বিতরণ ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসী ও সাংবাদিক সমাজকে জার্নালিস্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের শুভেচ্ছা দৈনিক বরুড়া কণ্ঠের মতবিনিময় সভা ও আইডি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠিত” কুমিল্লার ১৭ উপজেলায় ৪০১ স্থানে কোরবানির পশুর হাট বসেছে” লালমাইয়ে বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সড়ক ও ড্রেন উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন করলেন উপজেলা প্রকৌশলী সাবরীন মাহফুজ

কাউনিয়ায় খামারী আশরাফুল ৯০০ কেজি ওজনের গরু জমিদার কে প্রস্তুত করেছে

71Times / ৬৮১ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩

সারওয়ার আলম মুকুল, কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ কাউনিয়ার খামারী আশরাফুল মাষ্টার পরম মমতা আর ভালবাসায় লালন-পালন করে গরু জমিদার কে ঈদের হাট মাতাতে প্রস্তুত করেছে। নিজের দেশী গরু থেকে জন্মনেয়া জমিদার কে দেশীয় খাবার খাইয়ে ৩৪ মাসে ৯০০ কেজি ওজনের তৈরী করেছে। এই অসাধ্য সাধন করতে তাকে সহযোাগিতা করেছে তার স্ত্রী শাহিদা বেগম। সম্পুর্ন দেশী ও প্রকৃতি নির্ভর খাবার খাইয়ে জমিদার কে হৃষ্টপুষ্ট করে গড়ে তুলে এলাকাবাসীসহ সকলের নজর কেড়েছে। আশরাফুলের দাবী গ্রামে অনেক খামারের মধ্যে তার পোষা গরু জমিদার সেরা। আসন্ন ঈদুল আজহা (কোরবানির) ঈদ কে সামনে রেখে জমিদারকে কে প্রস্তুত করা হয়েছে। গরুটির মূল্য আশা করছেন ৭লাখ টাকা।
সরেজমিনে উপজেলার খোপাতি গ্রামের খামারী আশরাফুল মাস্টারের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, এলাকার অনেক মানুষ জমিদার কে এক নজর দেখার জন্য ভীর করছে। মানুষ দেখে জমিদার ফ’সে উঠে। কথা হয় গরুর মালিক আশরাফুলের সাথে, তিনি জানান নিজের পোষা গাভীর বাচ্চা হলেষ্টান শাহিওয়াল জাতের এ গরু টির বয়স ৩৪ মাস, ২দাঁত, ৮ফিট লম্বা, সাড়ে ৫ফিট উচ্চতা। এর নাম জমিদার কেন রাখা হলো জানতে চাইলে তিনি জানান, গরুটি জন্মনেয়ার পর থেকেই খাওয়া দাওয়া চলা ফেরায় জমিদারী ভাব ছিল, তাই তার নাম রাখা হয়েছে জমিদার। গুরুটিকে প্রতিদিন ৩কেজি খুদি চাউলের ভাত, ৪কেজি ভুষি, ৪কেজি ধানের গুড়া, কয়েকটা আটিয়া (বিচি) কলা ও ২০ কেজি নেপিয়ার ঘাস খেয়ে এ পর্যন্ত গরুটির ওজন হয়েছে ৯০০ কেজির বেশি। তিনি জানান, গরুটির জন্য বর্তমান প্রতিদিন ব্যয় হয় ৫ থেকে ৬ শ টাকা। বিভিন্ন এলাকা থেকে গরুর দালাল ও ব্যবসায়ীরা এসে দরদাম করছে। সর্বোচ্চ দাম ওঠেছে সাড়ে ৫ লাখ টাকা। তবে তিনি ক্রেতাদের জমিদারের দাম কেটে দিয়েছেন সাড়ে ৬লাখ টাকা। উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সিঞ্চিতা রহমান বলেন আশরাফুলের গরুসহ উপজেলার সকল খামারে গিয়ে প্রাণী সম্পদ বিভাগের লোকজন নিয়মিত পরামর্শ প্রদান করেন। অনলাইন হাটের মাধ্যমে কৃষক ও খামারিদের পশু ক্রয়-বিক্রয় এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর