শিরোনাম
অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপরে সন্ত্রাসী হামলা বাড়িঘর লুট ও ভাঙচুর প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চান জামালপুরে নানার বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে যমুনার পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু  ঢাকা সিলেট মহা সড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ঢাবি’র মেধাবী ছাত্র জ্যাকি তিতাসে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সাথে স্বদিচ্ছার ইফতার ও ঈদের পোশাক বিতরণ বন্দরের মসজিদ কমিটির সেক্রেটারীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ,মুসল্লীদের বিক্ষোভ জামালপুরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রুমি’র মতবিনিময় সভা  জামালপুরে ছাত্রলীগ নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল  বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে প্রবাসীদের এগিয়ে আসার আহ্বান –প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী জামালপুরে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন  ভাইস চেয়ারম্যান পদে দোয়া-সমর্থনে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন চাঁদনী

মিরপুর বিআরটিএ আনসার কমান্ডার হাসেম অপকর্মের হোতা

71Times / ৩০৭ Time View
Update : সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

রাজধানীর মিরপুর বিআরটিএ আনসার কমান্ডার হাশেমের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে দালাল চক্রের ভয়ংকর সিন্ডিকেট। হাসেম শুধু বহিরাগত দালাল প্রতারক চক্রের প্রধান হুতাই না নিজস্ব আনসার সদস্যদের দ্বারা বিআরটিএ কাজে আসা সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে টাকা আদায় করে থাকে অভিযোগ পাওয়া যায়। গত সপ্তাহে দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযানে হাশেমের নিয়ন্ত্রণে থাকা দুইজন আনসার সদস্যকে গ্রাহকের কাজ করার সময় আটক করা এবং গণমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এছাড়াও আনসার সদস্যেদের কমান্ডার হাসেম আদেশ করে যেন তাহারা পোশাকে থাকা নামের ব্যাচ খুলে ভিতরে ডিউটি করে। বিআরটিএ মোবাইল কোড অভিযান চালানো অবস্থায় তারই নিয়ন্ত্রণে থাকা দালাল সদস্যদের ইশারায় বের করে দেয় জানা যায়। অনেক দালালের কাছে জানা যায় কমান্ডার হাশেমের দুর্নীতি টাকা কিভাবে দিতে হয়। সপ্তাহের শেষের দুইদিন বুধ অথবা বৃহস্পতি দালালের চাঁদা আদায়ের দিন হাশেম ও তার সহকারি কমান্ডার শহিদুল ইসলাম এই দুই দিনে প্রতি দালালদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে সাপ্তাহিক টাকা আদায় করে এছাড়াও সাবেক আনসার সদস্যদের ফ্রিজ হওয়ায় চাকরিযুক্ত হয় এমন একটি গ্রুপ চাকরিতে ফিরে না যে মিরপুর ১৩ নম্বর ও সেনপাড়া বিভিন্ন স্থানে ভাড়া থেকে শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে তুলে। এই সকল সাবেক আনসার সদস্যদের প্রতি সপ্তাহে কমান্ডার হাসেমকে এক হাজার টাকা করে জনপ্রতি দিতে হয় প্রায় ৪০ জনকে। এছাড়াও অফিসারের রুমে থাকা গেটিসদের প্রতি সপ্তাহে এক হাজার টাকা করে কমান্ডার হাসেমকে চাঁদা দিতে হয় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জনকে। বি আর টি এ ‘র সামনেও পাশে থাকা হকারদের প্রতিদিন কাউকে ৩০০ টাকা আবার কাউকে ৫০০ টাকা করে চাঁদা দিতে হয়। এছাড়াও অফিস চলাকালীন সময় তারই ক্যাম্পে দালাল ও বিভিন্ন ধরনের লোকদের আনাগোনা থাকে। তথ্য ও চিত্রে দেখা যায় এই সকল আড্ডার কারণে উক্ত ক্যাম্পে খুব খারাপ ধরনের এক ঝগড়ার সৃষ্টি হয় দুই পক্ষের মধ্যে। যাহার একপক্ষকে সাপোর্ট দেয়ায় কমান্ডার হাসেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে আমাদের কাছে। কমান্ডার হাসেম তার এই সকল অপকর্ম করার জন্য সহকারি কমান্ডার শহিদুল ইসলাম ও আনসার সদস্য মনিরুলকে বিশেষভাবে ক্ষমতা দিয়ে থাকে। আনসার বাহিনীকে সরকারি অফিসে নিয়োগ দেয়া হয় জনগণের সেবার স্বার্থে কিন্তু এই জায়গায় দেখা যায় জনগণকে জরিমানা দিতে হয় হাশেম বাহিনীকে এই সকল দুর্নীতিবাজ আনসার সদস্যদের। তার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ পাওয়া গেছে, দালালদের আটকে রেখে আবার টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয় । তাকে সহযোগিতা করে স্হানীয় নেতারা।তাই জনস্বার্থে আনসার কমান্ডার হাশেমের নিয়ন্ত্রণে থাকা দুর্নীতিবাজ আনসারদের শাস্তি ব্যবস্থার জন্য গণমাধ্যম সংবাদটি প্রকাশ করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Archives