• শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শহীদ আছিয়াসহ সব খুন-ধর্ষণের বিচার ও শাস্তির দাবি জানিয়েছে বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব, বাংলাদেশ সাংবাদিক ও মানবাধিকার সুরক্ষা কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ” সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে বিভক্তি জামালপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২, আহত-৪ জামালপুরে এডাব ও এসপিকে-র আয়োজনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২৫ উদযাপিত” ফুটপাতের দোকান উচ্ছেদে কঠোর অভিযান অপশক্তির গ্রাসে বিপন্ন দ্বীন-মিল্লাত-মানবতার মুক্তি সাধনায় চট্টগ্রামে ইনসানিয়াত বিপ্লবের মানবতার রাজনীতি মহাসমাবেশ বন্ধের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। জামালপুরে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত”

সনদ জাল জালিয়াতির নয় শিক্ষক সাহাব উদ্দিন

71Times / ২২৩ Time View
Update : সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

শ্রীপুর প্রতিনিধিঃ

শ্রীপুর উপজেলার নান্দিয়া সাঙ্গুন বিডি ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাহাব উদ্দিন নামে শিক্ষকের বিরুদ্ধে বুয়া জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়ার মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে এতে ওই শিক্ষক ফেসবুক মোবাইলে বিভ্রান্তিকর লেখা দেখার পর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য ২০০৮ সালে তিনি নান্দিয়া সাঙ্গুন বিডি ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন, ২০১২ সালে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঐ বছরই সহকারী লাইব্রেরীয়ান হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন, নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে সুনামের সহিত বিদ্যালয়ের সহকারী লাইব্রেরিয়ান পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, কিন্তু গত এক বছর আগে একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সময় ভিভ্রান্তি ছড়িয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় গত কিছুদিন ধরে ফেইসবুকে ঐ শিক্ষকের সনদ ভূয়া ও জাল জালিয়াতির কথা বলে শিক্ষার্থী সহ সাধারণ মানুষের মনে ভিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে এতে শিক্ষকের মানহানি হচ্ছে বলে তিনি জানান।

শিক্ষক সাহাব উদ্দিন বলেন আমি ১৯৮৪ সালে এসএসসি পাস করার পর ক্রমান্নয়ে এইচএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি পাশ করেছি।

আমি ২০১০ সালে দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরি এন্ড ইনফরমেশন সাইন্স বিষয়ে ৩.৫০ পেয়ে পাশ করেছি। কিন্তু
কিছু কুচক্রী মহল আমার এই সনদ ভূয়া ও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সনদ করেছি বলছে, যার জন্য গত ০৩/০৩/২০২২ ইং তারিখে আমার ইউনিভার্সিটি থেকে জেলা শিক্ষা অফিসার রেবেকা সুলতানা বরাবর একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে যেখানে আমার সনদপত্র যাচাই বাছাই করার পর সঠিক পাওয়া গেছে বলা হয়েছে, তারপরও কিছু কুচক্রী মহল মিথ্যা কথা বলে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে, আমি এর তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

একই বিদ্যালয়ের আরও ২ জনের বিরুদ্ধে ভূয়া সনদ ও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়ার কথা জানা গেছে তারা হলেন ঐ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষক মোঃ তারেক রহমান ও নৈশপ্রহরী মিরাজ উদ্দিন।

শ্রীপুর উপজেলার নান্দিয়া সাঙ্গুন বিডি ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাহাব উদ্দিন নামে শিক্ষকের বিরুদ্ধে বুয়া জাল সনদ দিয়ে নিয়োগ পাওয়ার মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে এতে ওই শিক্ষক ফেসবুক মোবাইলে বিভ্রান্তিকর লেখা দেখার পর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য ২০০৮ সালে তিনি নান্দিয়া সাঙ্গুন বিডি ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন, ২০১২ সালে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঐ বছরই সহকারী লাইব্রেরীয়ান হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন, নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে সুনামের সহিত বিদ্যালয়ের সহকারী লাইব্রেরিয়ান পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, কিন্তু গত এক বছর আগে একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সময় ভিভ্রান্তি ছড়িয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় গত কিছুদিন ধরে ফেইসবুকে ঐ শিক্ষকের সনদ ভূয়া ও জাল জালিয়াতির কথা বলে শিক্ষার্থী সহ সাধারণ মানুষের মনে ভিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে এতে শিক্ষকের মানহানি হচ্ছে বলে তিনি জানান।

শিক্ষক সাহাব উদ্দিন বলেন আমি ১৯৮৪ সালে এসএসসি পাস করার পর ক্রমান্নয়ে এইচএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি পাশ করেছি।

আমি ২০১০ সালে দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরি এন্ড ইনফরমেশন সাইন্স বিষয়ে ৩.৫০ পেয়ে পাশ করেছি। কিন্তু
কিছু কুচক্রী মহল আমার এই সনদ ভূয়া ও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সনদ করেছি বলছে, যার জন্য গত ০৩/০৩/২০২২ ইং তারিখে আমার ইউনিভার্সিটি থেকে জেলা শিক্ষা অফিসার রেবেকা সুলতানা বরাবর একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে যেখানে আমার সনদপত্র যাচাই বাছাই করার পর সঠিক পাওয়া গেছে বলা হয়েছে, তারপরও কিছু কুচক্রী মহল মিথ্যা কথা বলে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে, আমি এর তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

একই বিদ্যালয়ের আরও ২ জনের বিরুদ্ধে ভূয়া সনদ ও জাল জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়ার কথা জানা গেছে তারা হলেন ঐ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিষয়ের শিক্ষক মোঃ তারেক রহমান ও নৈশপ্রহরী মিরাজ উদ্দিন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর