মহিলা কারাগারে অনিয়মের আখড়া
এসএম আজিজুল হাকিম( শিমুল ) কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে বন্দীদের নির্যাতনের ঘটনায় আলোচিত জেলার ফারহানা আক্তার। এখানে যোগদানের পর। নানা অনিয়ম দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে ঘুষের দাবিতে বন্দীদের নির্যাতন ওয়ার্ডের মাসিক সিট ভাড়া নগদ টাকা পিসির ( প্রিজনার ক্যাশ)পরিবর্তে কমিশনের বিনিময়ে কারাগারে প্রবেশ মাদক ব্যবসা সহ না না অপরাধমূলক কর্মকান্ড। এখন স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে । এরপরও অদৃশ্য ক্ষমতার দাপটে বহাল রয়েছেন জেলার ফারহানা আক্তার । অভিযোগ উঠেছে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে আগে নগদ টাকা পিসির মাধ্যমে লেনদেন হলেও বর্তমানে কারা অভ্যন্তরে সব সেবা নগদ টাকা নিয়ে হচ্ছে যদিও কারাগারে নগদ টাকা প্রবেশের কোন বিধান নেই পিসিতে টাকা জমা করা এবং কারাভ্যন্তরের ক্যান্টিন থেকে পিসি কার্ড দিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু অনুমোদিত পন্য বিক্রির বিধান থাকলেও জেলারের বিশেষ সুবিধার জন্য নগদ টাকায় বিক্রি করা হয় পিসিতে টাকা জমা করা হলে তা সরকারি একটি রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা বাধ্যতামূলক হওয়ায় এতে হিসাবে ফাকি বা গরমিল করা প্রায় অসম্ভব তাই জেলারের নির্দেশে সরকারি নির্দেশনা কে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে কারাগারে নগদ টাকা বিশেষ কমিশনে প্রবেশের সুযোগ করে দেওয়া হয় সূত্র বলছে কারাভ্যন্তরে নগদ টাকা প্রবেশ করাতে শতকরা ২০হতে ৪০টাকা কমিশন দিতে হয় নতুন আসা জেলার কে বন্দীদের কার হাসপাতলে সিট কেনা বাবদ দিতে হয় দশ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সদ্য মুক্তি পাওয়া সুফিয়া আক্তার ৭১ টাইমসের প্রতিবেদককে জানান টাকার বিনিময়ে জেলার ফারহানা বড় বড় অপরাধীকে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছেন আর এই নগদ টাকা না দিতে পারলে বন্দীদের ওপর চলে অমানবিক নির্যাতন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার মানেই নগদ টাকা মাদক নিয়ে বন্দীদের কাছ থেকে নগদ টাকা নিয়ে নানা রকম সুবিদা দেওয়া হয় কিন্তু সাধারণ বন্দীরা অসহায়।