• শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শহীদ আছিয়াসহ সব খুন-ধর্ষণের বিচার ও শাস্তির দাবি জানিয়েছে বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব, বাংলাদেশ সাংবাদিক ও মানবাধিকার সুরক্ষা কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ” সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে বিভক্তি জামালপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২, আহত-৪ জামালপুরে এডাব ও এসপিকে-র আয়োজনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২৫ উদযাপিত” ফুটপাতের দোকান উচ্ছেদে কঠোর অভিযান অপশক্তির গ্রাসে বিপন্ন দ্বীন-মিল্লাত-মানবতার মুক্তি সাধনায় চট্টগ্রামে ইনসানিয়াত বিপ্লবের মানবতার রাজনীতি মহাসমাবেশ বন্ধের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। জামালপুরে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ড্রাগ আবিষ্কার এবং ওষুধের পুন:র্নির্মাণ,, নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত”

ইশতেহারে যে সকল তথ্য রয়েছে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের জনগণের মনোনীত মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন

71Times / ৬৭৮৯০ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ও স্মার্ট সিটি বিনির্মানে জনগণের মনোনীত মেয়র প্রার্থী
জায়েদা খাতুন কে টেবিল ঘড়ি মার্কার ভোট দিন
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
সম্মানিত নগরবাসী, আমি জায়েদা খাতুন আসন্ন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসাবে ” টেবিল ঘড়ি ” প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। বাংলাদেশের অন্যমত জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আপনাদের ভালোবাসার এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলমের গর্ভধারনী মা। বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনে আমার পুত্র জাহাঙ্গীর আলমকে ভালোবেসে সর্বোচ্চ ভোটে মেয়র নির্বাচিত করেছিলেন। মেয়র নির্বাচিত হয়ে নিরলস পরিশ্রম এবং মেধা দিয়ে মাত্র ৪৮ মাসে উন্নয়নের মাধ্যমে গাজীপুরের চিত্রই পরিবর্তন করে দিয়েছিলো। গাজীপুরের উন্নয়নের জন্য প্রতিদিন ১৬-১৮ ঘন্টা নিরলস ভাবে কাজ করেছে। মাত্র ৩৮ মাসে প্রায় ৮০০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মান করে স্বাধীনতার পর গাজীপুরের উন্নয়নে সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে। আপনারা জানেন জাহাঙ্গীর আলম মাদক, সন্ত্রাস এবং চাদাবাজীর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ায় গাজীপুরের কতিপয় ষড়যন্ত্রকারী জনসমর্থনহীন কিছু ব্যাক্তি নানামুখী চক্রান্ত ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে এবং বিপুল পরিমাণ কালো টাকা খরছ করে অপপ্রচার চালিয়ে জাহাঙ্গীর আলমকে প্রথমে দল এবং পরবর্তিতে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে। সাময়িক বরখাস্তের পর প্রায় ১৮ মাস পার হলে ও তাঁরা নির্বাচিত মেয়রের নামে অদ্যাবদি কোন দুর্নীতি অনিয়ম প্রমান করতে পারে নায়। মিথ্যা ও বানোয়াট ও ভিত্তিহীন চিঠি দিয়ে একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে অপসারণ করা ভোটারদের অবমাননার সামিল। একজন নির্বাচিত মেয়রকে অপসারণ করে একজন ভারপ্রাপ্ত মেয়র কে দায়িত্ব দিয়ে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কে ধ্বংস করা হয়েছে।  ভারপ্রাপ্ত মেয়রের আমলে গাজীপুরবাসির ভাগ্যের কোন উন্নয়ন না হলে ও  ভারপ্রাপ্ত মেয়র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এবং পরিবার পরিজন সহ হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছে। তার দুর্নীতির বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশনা দিয়ে রুলজারি করেছে। শুধুমাত্র একজন চক্রান্তকারী লোভী ব্যাক্তির মেয়র পদের চেয়ারের প্রতি লোভের কারনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন অর্ধেকের বেশি সময় ভারপ্রাপ্ত মেয়র দিয়ে চলছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গাজীপুরের সর্বাধিক জনপ্রিয় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলমের প্রার্থিতা সম্পুর্ন অন্যায় ভাবে বাতিল করা হয়েছে।  শ্রদ্ধেয় নগরবাসী, আমার ছেলের উপর হওয়া অন্যায় ও অবিচারের প্রতিবাদে এবং একটা সত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমার ছেলেকে এবং গাজীপুর শহর কে রক্ষার সংকল্প নিয়ে আমি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ” টেবিল ঘড়ি ” প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমি নির্বাচনী প্রচারনায় নামার সাথে সাথেই গাজীপুরের লক্ষ লক্ষ শান্তিপ্রিয় মানুষ স্বপ্রনোদিত হয়ে আমার নির্বাচনী প্রচারনায় অশংগ্রহন করেছে। আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে নির্বাচনী কাজে প্রতিনিয়ত বাধার সৃষ্টি করেছ। তাই সময় স্বল্পতার কারনে ইচ্ছা থাকা সত্বে ও আমি ঘরে ঘরে যেয়ে আপনাদের ভোট চাইতে পারলাম না। শ্রদ্ধের নগরবাসী আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়নে আমার ছেলের অসমাপ্ত কাজ সম্পাদন সহ নিম্নোলিখিত কাজ গুলো বাস্তবায়ন করে গাজীপুরকে একটি আধুনিক স্মার্ট ক্লিন এবং গ্রিন সিটি হিসেবে গড়ে তুলব।
সম্মানিত নগরবাসী, আমি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জনগন মনোনীত টেবিল ঘড়ি প্রতিকের প্রার্থী হিসেবে আমার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করছিঃ  রাস্তাঘাট ড্রেনেজ ও যোগাযোগ ব্যবস্হার উন্নয়ন
আমি নির্বাচিত হলে আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের পরিকল্পনা ও প্রনিত মাষ্টার প্রান অনুযায়ী তার সকল অসমাপ্ত কাজ সম্পাদন করব। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৫৭ টি ওয়ার্ডে রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্হার ব্যাপক উন্নয়ন করব। প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রয়োজন অনুযায়ী এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী দীর্ঘমেয়াদী চলাচল উপযোগী রাস্তা নির্মাণ করবো। সমগ্র গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় রাজেন্দ্র পুর থেকে শুরু করে টঙ্গী হয়ে কোনাবাড়ি, কাশিমপুর কাউতিয়াকে সংযুক্ত করে আউটার রিং রোড নির্মাণ করে যানজট সমস্যার স্হায়ী সমাধান করা হবে। অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত সংযোগ ব্রিজ নির্মান করে যাতায়াতের জন্য একাধিক বিকল্প রাস্তা এবং ব্রিজ নির্মান করব। পর্যাপ্ত পরিমান ফ্রাই ওভার নির্মানে সরকারের অন্যান্য দপ্তরের সাথে সমন্বয় করবো এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যানজট প্রতিরোধে ফ্রাই ওভার / ইউপাশ / ইউলুপ নির্মান করব। নিরাপদ সড়ক ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য পর্যন্ত পরিমান ফুট ওভার ব্রিজ / জেব্রা ক্রসিং নির্মান করা হবে। পর্যাপ্ত পরিমান অত্যাধুনিক যাত্রী ছাউনি নির্মান করা হবে এবং বিভিন্ন স্থানে বিশ্রদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্হা করা হবে। নগরীতে চলাচলের জন্য অত্যাধুনিক চক্রাকার এসি বাস সার্ভিস চালু করা হবে। মোবাইল অ্যাপস ভিত্তিক এই বাস সার্ভিসে যাত্রীগন সহজে ও নিরাপদে চলাচল করতে পারবে। সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বিভিন্ন রাস্তার নাম বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের নামে বিভিন্ন রাস্তা নামকরন করা হবে।
হোল্ডিং ট্যাট্র, টেড লাইসেন্স ও স্মার্ট সিটি স্হাপনঃ
সকল সাধারন মানুষের বাড়ি ঘরের আগামী ৫ বছরের হোল্ডিং মওকুক করা হবে। হোল্ডিং অনুযায়ী বিভিন্ন সেবা ডিজিটালাইজড করার লক্ষ্য ডিজিটাল হোল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়ন করব এবং স্মার্ট হোল্ডিং কার্ড প্রদান করব। এতে করে নাগরিকগন অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদান করতে পারবে। ই-ট্রেড লাইসেন্স চালু করব। এতে করে নাগরিকগন অনলাইনে লাইসেন্স এর আবেদন এবং নবায়ন করতে পারবে। যেই দিন আবেদন করা হবে সেই দিনই লাইসেন্স ইসু/ নবায়ন হবে। সিটি কর্পোরেশনের সেবা সহজতর করার জন্য ওয়ান স্টাপ সার্ভিস সেন্টার চালু করা হবে। সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন নাগরিক সেবা যেমন জম্ম নিবন্ধন, মৃত্যু নিবন্ধন, চারিত্রিক সনদ, প্রত্যয়ন পত্র ডিজিটালাইজড করা হবে এতে করে নাগরিকগন ঘরে বসে অনলাইনেই এই সব সেবা পাবে। সাধারন জনগনের সাথে সর্বক্ষণিক মেয়র এর যোগাযোগ সহজতম করতে ” কল টু মেয়র ” অ্যাপস চালু করা হবে। শিল্প কারখানার মালিকদের ট্যাক্সের হার ১ /
করা হবে। বর্জ্য ব্যবস্হাপনাঃ
বর্জ্য ব্যবস্হাপনায় ব্যাপক পরিবর্তন আনা হবে। ওয়ার্ড ভিত্তিক জমি অধিগ্রহণ করে ডাম্পিং গ্রাউন্ড স্হাপন করা হবে। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষে গার্বেজ ডিস্পোজাল পাওয়ার প্রান্ট স্থাপন করা হবে। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য জনসচেতনতা মুলক কর্মকাণ্ড গ্রহন করা হবে।
সড়ক বাতি ও নিরাপত্তাঃ প্রতিটি ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত পরিমান সোলার এলইডি লাইট স্থাপন করা হবে। সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রতিটি রাস্তায় পর্যায়ক্রমে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক মনিটরিং সেল গঠন করা হবে। মহানগর বাসীর রাতের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ওয়ার্ড ভিত্তিক নাইট গার্ড নিয়োগ দেওয়া হবে এবং চেকপোস্ট স্থাপন করা হবে।
স্বাস্থ্য সেবা ও চিকিৎসা ব্যবস্হাঃ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অন্তত ৪ টি অত্যাধুনিক স্পেশালাইজড হাসপাতাল প্রতিষ্টা করা হবে। এছাড়া ও ৫৭ টি ওয়ার্ডে সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক পরিচালিত মিনি কমিউনিটি ক্লিনিক / হসপিটাল স্থাপন করা হবে এতে করে নগরবাসী হাতের নাগালে সুচিকিৎসা পাবে। ছোট খাটো রোগের চিকিৎসার জন্য ওয়ার্ড ভিত্তিক ফ্যামেলি ডাক্তার এবং হোমিও ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হবে।
 মসজিদ, মাদ্রাসা ও ধর্মীয় খাতের উন্নয়নঃ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জোন / ওয়ার্ড ভিত্তিক মডেল মসজিদ তৈরি করে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও ইসলামিক পাঠাগার চালু করা হবে। সিটি কর্পোরেশন আওতাভুক্ত সকল মসজিদের ইমাম, খতিবগনকে মাসিক সম্মানি ভাতা প্রদান করা হবে। মহিলা দের নামাজ জামাতের সাথে আদায় এবং ধর্ম- কর্ম পালনের জন্য বিশেষায়িত মসজিদ নির্মাণ করা হবে। বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং তাবলিগ জামাতের সকল মুরুব্বিদের সাথে পরামর্শ করে বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের অবকাঠামতগত উন্নয়নের জন্য মাষ্টারপ্লান করে কাজ করা হবে। অন্যান্য ধর্মের অনুসারী দের ধর্মীও উপসানালয় সংস্কার ও প্রতিস্হপনে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহন করা হবে। শিক্ষা ও বিনোদনঃ  গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র- ছাত্রীদের বিনা বেতনে অধ্যায়নের সুযোগ করে দেওয়া হবে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক – শিক্ষীকাদের সিটি কর্পোরেশন থেকে বিশেষ ভাতা প্রদান করা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ/ ইনডোর প্লে-গ্রাউন্ড স্থাপন করা হবে। প্রতিটি জোনে আধুনিক কনভেনশন সেন্টার ও অডিটোরিয়াম নির্মান করা হবে। প্রতিটি জোনে আধুনিক পার্কিং সহ সিটি কর্পোরেশন অত্যাধুনিক বহুতলা মার্কেট নির্মান করা হবে।
শ্রমিক কল্যানঃ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় কর্মরত শ্রমিকদের তথ্য নিয়ে একটি ডিজিটাল ডাটাবেইজ প্রনোয়ন করব। এতে শ্রমিকদের বিস্তারিত তথ্য লিপিবদ্ধ থাকবে। শ্রমিকদের সুচিকিৎসার জন্য সিটি কর্পোরেশন এর নিজস্ব ব্যাবস্হপনায় বিশেষায়িত হাসপাতাল স্হাপন করা হবে সেখানে নাম মাত্র মৃল্যে শ্রমিকদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। শ্রমিক সার্থ রক্ষার ট্রেড ইউনিয়ন চালু করা হবে। অসহায় ও কর্মহীন শ্রমিকদের বিশেষ প্রনোদনা সহায়তা সহ কাজের ব্যবস্হা করে দেয়া হবে। কর্মজীবী নারীদের জন্য স্বল্প খরচে থাকার সুবিধা সহ হোস্টেল নির্মাণ করা হবে।
 মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে পদক্ষেপঃ আমি নির্বাচিত হলে মাদক নির্মুল জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করা হবে এবং মাদক এর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্হা নেয়া হবে। সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজী বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হবে। মাদক নির্মুলে কার্যকর ব্যবস্হা নেয়া হবে এবং মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ স্হাপন করা হবে। সিটি কর্পোরেশন নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট দ্বারা মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে নাগরিক সমস্যা তাৎক্ষনিক সমাধান করা হবে।  ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ওয়ার্ডের বিশিষ্ট নাগরিকদের সমন্বয়ে ওয়ার্ড ভিত্তিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাস বিরোধী নাগরিক কমিটি গঠন করা হবে। মদ- জুয়া ও মাদক প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। মাতাল, জুয়াড়ী ও ভবঘুরেদের কাউন্সিলিং করার মাধ্যমে পুনর্বাসনের ব্যবস্হা করা হবে। কর্মসংস্থান ও অন্যান্য সেবামুল কার্যক্রমঃ সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেক কর্মকর্তা – কর্মচারী সম্মানিত নাগরিকদের স্যার সম্ভধন করব  এবং প্রকুত অর্থে সেবার মানুষিকতা নিয়ে নাগরিকদের সেবা প্রদান করবে। সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বস্তিবাসীদের পুর্নবাসনে পর্যায়ক্রমে বহুতল ভবনে স্টুডিও এপার্টমেন্ট নির্মাণ করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে তাঁদের পুনর্বাসন করা হবে। সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক বয়স্ক ও অসহায় পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সর্বাত্বক ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে এবং সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, কাউন্সিলর, সচিব সহ সকল কর্মকর্তা – কর্মচারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। সিটি কর্পোরেশনের বাজার ব্যবস্হাপনা উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন করা হবে ক্রেতা – ভোক্তা ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ক্লিন সিটি, গ্রীন সিটি বাস্তবায়নের সিটি কর্পোরেশন এলাকা জুড়ে পর্যন্ত পরিমান বৃক্ষরোপন করা হবে।
অসহায় মহিলাদের স্বাবলম্বি করার লক্ষে বিভিন্ন কারিগরী প্রশিক্ষন দেয়া হবে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় এককালীন পুজি অনুদান হিসাবে দেয়া হবে। দুস্হ ও অসহায় নারীদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি লক্ষে বিশেষ প্রনোদনা ঋন প্রদান করা হবে। বেকার সমস্যা সমাধানে বেকারদের জন্য কর্মসংস্থান ব্যবস্হা করা হবে ছাত্র- ছাত্রীদো জন্য পার্টটাইম কাজের ব্যবস্হা করা হবে।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জনগনের মনোনীত জায়েদা খাতুন এর নির্বাচনী ইশতেহার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর