• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রিপন মিয়া: কাঠমিস্ত্রির হাত থেকে উঠে আসা এক ‘বাস্তব’ কনটেন্ট জাদুকর “ম্যাগনেটিক পিলার” নিয়ে গুজব: বাস্তবতা কী বলছে? প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়, এই বিচার কার কাছে দেব: মতিউর রহমান চৌধুরী নব্বইয়ের আলো, বর্তমানের প্রতিধ্বনি জামালপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত  কুমিল্লা জাঙ্গালিয়ায় আইদি কাউন্টারে হামলা! মহান লাইলাতুল কদর মোবারক উপলক্ষে সালাতু সালাম মাহফিল অনুষ্ঠিত টঙ্গীতে হযরত মাওলা আলী(আঃ) মহা পবিত্র শাহাদাৎ দিবস উপলক্ষে দোয়া, ইফতার মাহফিলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনা গাজীপুরে জার্নালিস্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। দৈনিক বাংলাদেশের খবর প্রতিদিনের ইফতার মাহফিল।

আজ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ২০২৫

71Times / ৬১৫৬ Time View
Update : শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

রক্তঝরা অমর একুশে আজ। আজ জাতীয় শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায় করতে গিয়ে আত্মদানের গৌরবময় দিন।

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাকে এ দেশের রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে এক কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে প্রাণ দেন সালাম, জব্বার, রফিক, বরকত, শফিক। তাঁদের রক্তের পথ বেয়ে বাংলা এ দেশের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি পায়।

আজ ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি’ এই গান কণ্ঠে ধারণ করে, গর্ব ও আত্মত্যাগের প্রতীক শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে, শ্রদ্ধাবনত চিত্তে ভাষা শহীদদের স্মরণ করা হবে।

বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগের দিনটির স্বীকৃতি এখন বিশ্বজুড়েই। ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ স্বীকৃতি দেওয়ার পর ইউনেসকো বাংলাদেশের সঙ্গে ২০০০ সাল থেকেই প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে।

বাঙালির প্রাণের দিবস একুশে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য বহুমাত্রিক।

এ দেশের মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে ভাষা আন্দোলন। দিনটি এ দেশের মানুষের কাছে আত্মত্যাগ ও জাগরণের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। 

বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি আদায়ের দিনটি পালনে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই মধ্যে দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস ও রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।

পাশাপাশি জাতীয় দিবস হিসেবে দিনটিতে সরকারি ছুটি রয়েছে। 

সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ছাড়াও রাজনৈতিক দল ও সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধাসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি…’ স্বজন হারানোর করুণ সুরে সকালে থাকছে প্রভাতফেরি। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও লাখো মানুষ অংশ নেবে প্রভাতফেরিতে। শহীদদের স্মরণে দিনটিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা ও শোকের কালো পতাকা ওড়ানো হবে বলেও জানানো হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর