শিরোনাম
মেলান্দহে যথাযোগ্য মর্যাদায় ১লা মে মহান আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত মেলান্দহ থানার ওসির নেতৃত্বে ১১ কেজি গাঁজা সহ গ্রেপ্তার -৩ অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপরে সন্ত্রাসী হামলা বাড়িঘর লুট ও ভাঙচুর প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চান জামালপুরে নানার বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে যমুনার পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু  ঢাকা সিলেট মহা সড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ঢাবি’র মেধাবী ছাত্র জ্যাকি তিতাসে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সাথে স্বদিচ্ছার ইফতার ও ঈদের পোশাক বিতরণ বন্দরের মসজিদ কমিটির সেক্রেটারীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ,মুসল্লীদের বিক্ষোভ জামালপুরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রুমি’র মতবিনিময় সভা  জামালপুরে ছাত্রলীগ নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল  বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে প্রবাসীদের এগিয়ে আসার আহ্বান –প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী

মেলান্দহে দেবের ছড়া কারিগরি স্কুল এন্ড বি এম কলেজের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

71Times / ৪৪৪৪ Time View
Update : সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

মেলান্দহে দেবের ছড়া কারিগরি স্কুল এন্ড বি এম কলেজের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

মেলান্দহ থেকে মোঃ খোরশেদ আলম চিশতী গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মেলান্দহ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায়,পরীক্ষার আগের দিন গত ১৪ ফেব্রুয়ারি উক্ত কলেজে শিক্ষার্থীদের নিকট হতে বকেয়া বেতন সহ এস এস সি পরীক্ষার এডমিট কার্ডের জন্য , প্রতি জন শিক্ষার্থীদের নিকট হতে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করে নেয় অত্র কলেজের প্রিন্সিপাল রতন। উক্ত কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবক অভিযোগ করে জানান, ১৪ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সারাদিন বসিয়ে রাখে। বিকেলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ প্রিন্সিপাল রতনের নিকট এডমিট কার্ডের দাবী করলে,তিনি তাদের সাথে অশালীন আচরণ ও বিভিন্ন গালিগালাজ করা সহ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন। এ ঘটনায় দেবের ছড়া কারিগরি স্কুল এন্ড বিএম কলেজ মাঠ চত্বরে হই হুল্লা সৃষ্টি হয় এবং ঘটনাটি চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। ঘটনার পর মুহুর্তে, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণরা উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল রতনের অশালীন গালিগালাজ ও অতিরিক্ত টাকা আদায়ের বিষয়টি জামালপুর জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও মেলান্দহ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ন্যায় বিচার দাবি করে ঘটনাটি অবগত করেন। পরবর্তীতে উক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেলান্দহ থানা পুলিশ পৌঁছালে, প্রতিষ্ঠানটি তালা বদ্ধ করে সকল শিক্ষকগণ পালিয়ে যায়। এসব দুর্নীতির তথ্য জানাজানি হলে ১৪ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে অত্র কলেজের শিক্ষক এডমিট কার্ড বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের বাড়িতে গিয়ে এসএসসি পরীক্ষার এডমিট কার্ড পৌঁছে দেয়।
শুধু তাই নয়,প্রিন্সিপাল রতন উক্ত অনিয়ম আর দুর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দিতে নানা ধরনের প্রক্রিয়াসহ কিছু সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে নানা রকম কৌশল অবলম্বন করেন। বর্তমানে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম আর দুর্নীতির কর্মকাণ্ডের জন্য শিক্ষা ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট সঠিক তদন্ত সহ ন্যায়বিচার প্রার্থনা করছেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Archives